Thursday, July 4, 2013

বুখারী শরীফ


বুখারী শরীফে কথিত আহলে হাদীসদের পক্ষে কোন দলিল নেই!! বিশ্বাস হয়? না হলেও এটাই বাস্তব


কথিত আহলে হাদীসরা প্রচার করে থাকে ওদের মাসলাক বুখারীতে আছে আর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত হানাফীদের মাসলাক বা পদ্ধতি বুখারীতে নেই একথা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার আমাদের মাসলাক বুখারীতে খুব শক্তিশালীভাবে বিদ্যমান রয়েছে খেয়াল করুন-


বিস্তারিত পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন ... 

বুখারী শরীফে কথিত আহলে হাদীসদের পক্ষে কোন দলিল নেই!!

6 comments:

  1. মিথ্যা বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টিকরাই লা-মাজাহাবী,আহলে হাদিস(খবিস)দের লক্ষ

    ReplyDelete
  2. Think twice before say and add something in Islam. Buakhari sharaif a Hanafi majab mante habe kothay likha asay.

    ReplyDelete
    Replies
    1. বলুন তো মাযহাব কাকে বলে ???

      Delete
  3. ১। হে ছাত্র শিবিরের ভাইরা আল্লামা সাইদীকে মুক্ত করো (ভিডিও)

    http://www.dailymotion.com/video/xxxqmq_o-brothers-of-shibir-free-allama-saydee_news
    ২। ইসলামী ছাত্র শিবিরের শহীদ ভাইদের জন্য দুয়া

    হে আল্লাহ, হে বিশ্ব জাহানের রব, সকল প্রশংসাই তোমার। তুমি আমাদের সৃষ্টি করেছ, তুমিই আমাদের রিযিক দাও, আমাদের প্রতিপালন কর। তুমিই আমাদের জীবন দাও এবং তুমিই সে জীবন কেড়ে নাও। কে আছে ক্ষমতাবান তোমার উপরে!

    কিন্তু আজ আমাদের চারপাশে লাশ আর লাশ। গতকালও যে ভাইকে একান্ত আপন করে পেয়েছি আজ দেখি সেই ভাই গুলিবিদ্ধ। গতকালও যে ভাই আমাকে সকালের নাস্তা করিয়েছে আজ সে ভাই আমাদের ছেড়ে চলে গেছে ওপারে। হে আল্লাহ। তুমি তাকে জান্নাতের খাবার দ্বারা নাস্তা করাও।

    হে আল্লাহ, এই দেশের দিকে তুমি তাকাও। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠের এই দেশে আজ মুসলিমরাই নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। আর যারা তোমার রাসুলকে (সাঃ) হেয় প্রতিপন্ন করে, তোমাকে গালিগালাজ করে তাদের মৃত্যুতে বলা হয় শহিদ।

    সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক আমাদের সেই প্রিয় নবীর উপর যাকে তুমি পাঠিয়েছিলে সর্বযুগের জন্য সকল সমস্যার সমাধান দিয়ে। তাঁর মাধ্যমেই আমাদের দিয়েছিলে হিদায়াত, বলেছিলে তিনিই আমাদের উত্তম আদর্শ। আমরা যেন তারই আনুগত্য করি, তারই দেখানো পথে চলি। তাহলেই আমরা সফলকাম হব।

    হে প্রভু, আমরা কি তাঁর পথে চলছি না? তাঁর সাহাবীরা যদি ত্রিশ বছরে অর্ধ পৃথিবীতে দ্বীন কায়েম করতে পারেন, তবে আমরা কেন পারছি না?

    হে আল্লাহ, তুমি বলেছ, যারা মুমিন তাদেরকে দেখলে মুশরিক-কাফেরদের অন্তর কাঁপে, তারা তো কাপুরুষ, মুমিনদের দেখলে ভয়ে লেজ গুটিয়ে যায়।

    হে আল্লাহ তুমি বলেছ, শয়তানের চক্রান্ত অত্যন্ত দুর্বল।

    কিন্তু আমাদেরকে দেখলে তো তাদের অন্তর কাঁপে না। তারা লেজও গুটায় না, বরং আমাদের অস্ত্র নিয়ে তাড়া করে পাখির মত গুলি করে মারে।

    হে আল্লাহ, তুমি যাকে আমাদের জন্য করেছ উত্তম আদর্শ তাঁকে বা তাঁর সাহাবীদেরকে কুফফররা অস্ত্র নিয়ে তাড়া করলে তাঁরা কি করতেন?

    তাঁরাও কি আমাদের মত ইটপাটকেল ছুঁড়তেন নাকি উল্টো অস্ত্র নিয়ে তাঁড়া করতেন?

    হে আল্লাহ, তুমিইতো বলেছঃ

    أُذِنَ لِلَّذِينَ يُقَاتَلُونَ بِأَنَّهُمْ ظُلِمُوا وَإِنَّ اللَّهَ عَلَى نَصْرِهِمْ لَقَدِيرٌ

    যুদ্ধে অনুমতি দেয়া হল তাদেরকে যাদের সাথে কাফেররা যুদ্ধ করে; কারণ তাদের প্রতি অত্যাচার করা হয়েছে। আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করতে অবশ্যই সক্ষম। (সূরা হজ্জ্ব, আয়াতঃ ৩৯)

    তাহলে আমরা কেন যুদ্ধে নামছি না? শুধু পশ্চিমাদের মত বিক্ষোভ কেন করছি আমরা?

    হে আল্লাহ তুমিইতো বলেছঃ

    وَأَعِدُّوا لَهُمْ مَا اسْتَطَعْتُمْ مِنْ قُوَّةٍ وَمِنْ رِبَاطِ الْخَيْلِ

    “আর তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য সামর্থ অনুযায়ী সংগ্রহ করো শক্তি-সামর্থ্য ও পালিত ঘোড়া ...” (সূরা আল আনফাল, আয়াতঃ ৬০)

    তাহলে আমরা কেন ইট-পাটকেল যোগাড় করছি?

    ইট-পাটকেল দিয়ে কি লড়াই হয়?

    আমাদের এখন অস্ত্র চাই। অস্ত্র।

    যুদ্ধে যাবার এখনিতো সময়। এখনি সময় আল্লাহর সাথে বানিজ্য সম্পাদন করার, জান আর মালের বিনিময়ে জান্নাত লাভ করার।

    তবে আমরা আমাদের জীবন কাপুরুষের মতো বিলিয়ে দিতে পারি না। আমরা বীরের মতো লড়াই করে সম্মুখ সমরে শহীদ হতে চাই।

    হে আল্লাহ তুমি বলেছঃ
    وَدَّ الَّذِينَ كَفَرُوا لَوْ تَغْفُلُونَ عَنْ أَسْلِحَتِكُمْ وَأَمْتِعَتِكُمْ فَيَمِيلُونَ عَلَيْكُمْ مَيْلَةً وَاحِدَةً

    কাফেররা চায় যে, তোমরা তোমাদের অস্ত্রে ও সরঞ্জামের ব্যাপারে অসতর্ক থাকো, যাতে তারা একযোগে তোমাদেরকে আক্রমণ করতে পারে। (সূরা নিসা, আয়াতঃ ১০২)

    আমরা আর অসতর্ক থাকব না।

    হে আমাদের নেতৃবৃন্দ, আমরা অস্ত্র চাই, আমরা সরঞ্জাম চাই।

    এখন আমরাই তাদেরকে একযোগে এমনভাবে আক্রমণ করতে চাই।

    আমরা আর হরতাল দিয়ে সাধারন জনগণের ক্ষতির কারণ হতে চাই না।

    আমরা মনে করি হাসিনার জালেম এই সরকার দ্বীন ইসলাম থেকে বহির্ভুত হয়ে কাফির-মুরতাদ হয়ে গেছে।

    সুতরাং তাদের সাথে আমাদের যুদ্ধ। এ যুদ্ধ আল্লাহর কালিমাকে বুলন্দ করার, এ যুদ্ধ আল্লাহর দ্বীনকে কায়েম করার।

    হে আল্লাহ, তুমি আমাদের সাথে থাক, তুমিই আমাদের একমাত্র সহায়।

    হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে শহীদ হিসেবে কবুল করো।

    নিশ্চয়ই, আমাদের ভাইদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না।

    ReplyDelete
    Replies
    1. যা বলতে চান স্পষ্ট করে বলুন . . .

      Delete
  4. আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘মহান আল্লাহ তোমাদের জন্য তিনটি জিনিস পছন্দ করেন এবং তিনটি জিনিস অপছন্দ করেন। তিনি তোমাদের জন্য পছন্দ করেন যে, তোমরা তাঁর ইবাদত কর, তার সঙ্গে কোন কিছুকে অংশী স্থাপন করো না এবং আল্লাহর রজ্জুকে জামাআতবদ্ধভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলে দলে বিভক্ত হয়ো না। আর তিনি তোমাদের জন্য যা অপছন্দ করেন তা হল, অহেতুক আলোচনা-সমালোচনায় লিপ্ত হওয়া, অধিকাধিক প্রশ্ন করা এবং ধন-সম্পদ বিনষ্ট করা।’’ (মুসলিম) [1]

    আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামঃ বলেছেনঃ ইয়াহুদীরা একাত্তর অথবা বাহাত্তর দলে বিভক্ত হয়েছিল এবং খৃষ্টানেরাও অনুরূপ দলে বিভক্ত হয়েছিল। আর আমার উন্মাত বিভক্ত হবে তিয়াত্তর দলে ।[2]
    আনাস মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বনী ইসরাঈল একাত্তর ফেরকায় বিভক্ত হয়েছিল। আর আমার উম্মাত বাহাত্তর ফেরকায় বিভক্ত হবে। একটি ফেরকা ব্যতীত সকলেই হবে জাহান্নামী। সেটি হচ্ছে জামাআত।[3]
    আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বানী ইসরাঈল যে অবস্থায় পতিত হয়েছিল, নিঃসন্দেহে আমার উম্মাতও সেই অবস্থার সম্মুখীন হবে, যেমন একজোড়া জুতার একটি আরেকটির মতো হয়ে থাকে। এমনকি তাদের মধ্যে কেউ যদি প্রকাশ্যে তার মায়ের সাথে ব্যভিচার করে থাকে, তবে আমার উন্মাতের মধ্যেও কেউ তাই করবে। আর বানী ইসরাঈল বাহাত্তর দলে বিভক্ত হয়েছিল। আমার উন্মাত তিয়াত্তর দলে বিভক্ত হবে। শুধু একটি দল ছাড়া তাদের সবাই জাহান্নামী হবে। সাহাবীগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! সে দল কোনটি? তিনি বললেনঃ আমি ও আমার সাহাবীগণ যার উপর প্রতিষ্ঠিত।[4]
    [1] মুসলিম ১৭১৫, আহমাদ ৮১৩৪, ৮৫০১, ৮৫৮১, মুওয়াত্তা মালিক ১৮৬৩ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
    [2] সুনান আত তীরমিজি ২৬৪০,আবু দাউদ ৪৫৯৬,
    হাসান সহীহঃ ইবনু মা-জাহ (৩৯৯১)
    [3]আহমাদ ১১৭৯৮, ১২০৭০, আয-যিলাল ৬৪, সহীহাহ ২০৪, ১৪৯২। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। হাদিসের মানঃ সহিহ
    [4]সুনান আত তীরমিজি ২৬৪১,
    হাসানঃ মিশকাত, তাহকীকু সানী (১৭১), সহীহাহ (১৩৪৮)

    ReplyDelete