প্রসঙ্গ : বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস .......
কিছুদিন আগে বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীসের সাংগঠনিক সেক্রেটারী মুহাম্মদ
আসাদুল ইসলাম আমার দেশ পত্রিকায় একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন। সেখানে তিনি
বলেছেন, “বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস কোন আক্রমণাত্মক ও বিভেদমূলক প্রচারণা চালায় না
এবং ফতোয়াবাজিও করে না; বরং কুরআন-সুন্নাহর ভিত্তিতে মুসলিম ঐক্য সুসংহত করার জন্য ১৯৪৬
সাল থেকেই এদেশে সক্রিয় রয়েছে।”
উক্ত কথার প্রেক্ষিতে এই পোষ্ট দিতে বাধ্য হলাম……………............
............................................................................................................
............................................................................................................
আহলে হাদীসদের সেরাম মিথ্যাচার
............................................................................................................
............................................................................................................
ধোঁকাবাজ তথাকথিত আহলে হাদিসদের অপপ্রচারের জবাব !
............................................................................................................
............................................................................................................
প্রশ্ন ::: নামধারী আহলেহাদীস দাবীদার ভাইয়েরা দাবী করেন যে, হাদীস শরীফে তাদের প্রসংশা করা হয়েছে।
............................................................................................................
............................................................................................................
আলবানী সাহেবের আসল চেহারা:
............................................................................................................
............................................................................................................
আলবানী কর্তৃক ইমাম বোখারী রহ.কে অমুসলিম আখ্যায়িতকরণ, কিছু অভিযোগ পর্যালোচনা:
............................................................................................................
............................................................................................................
আলবানী সাহেবের তাহকীকের প্রকৃত অবস্থা
............................................................................................................
............................................................................................................
যারা প্রত্যেক মাসআলায় কুরআন ও হাদীস থেকে দলিল দেয়ার দাবী করে থাকেন এবং ইজমা ও ক্বিয়াসকে অস্বীকা করেন, তাদের কাছে বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ করবো, আমরা নিচে সামান্য কয়েকটি মাসআলা দিচ্ছি, এগুলো সমাধান সরাসরি কুরআন ও সহীহ হাদীস থেকে দেখাবেন।
............................................................................................................
............................................................................................................
আক্বিদা বিষয়ে ইমাম শাফেয়ী রহ. এর নামে সালাফিদের চরম মিথ্যাচার:
............................................................................................................
............................................................................................................
ফিকহুল আকবার নিয়ে সালাফীদের যতো মিথ্যাচার:
............................................................................................................
............................................................................................................
............................................................................................................
............................................................................................................
মুরসাল হাদীস নিয়ে আহলে হাদীস ভাইদের মাসিক আত্-তাহরীক এর দিমুখি অবস্থান।
............................................................................................................
............................................................................................................
মুরসাল রেওয়াতের ক্ষেত্রে সালাফিদের অবস্থান
............................................................................................................
............................................................................................................
আহলে হাদীস বন্ধুরা গায়রে মুকাল্লিদ হয়েও পাক্কা মুকাল্লিদ!!!!
............................................................................................................
............................................................................................................
............................................................................................................
............................................................................................................
শায়খ মতিউর রহমান মাদানী
পর্যালোচনা - ১
পর্যালোচনা - ১
............................................................................................................
............................................................................................................
কথিত আহলে হাদীসের সংজ্ঞাতেই মিথ্যাচার ও প্রতারণা?!
প্রশ্ন :
গত কয়েকদিন ধরে ফেইসবুকের একটি গ্রোপে ক’জন আহলে হাদীসের
অনুসারীদের সাথে আব্দুল্লাহ মুসান্নিফ নামে এক ব্যক্তির বিতর্কে দেখলাম তিনি দাবি
করছেন যে, আহলে হাদীস দলের প্রচারিত সংজ্ঞার মাঝেই নাকি প্রতারণা আছে। আছে ধোঁকাবাজী। এ ব্যাপারে
আপনাদের মতামত কি?
............................................................................................................
............................................................................................................
সালাফী দাবীর বাস্তবতা
জঙ্গি তৎপরতার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত ড. গালিবের মুক্তি চাইলেন রাজশাহীর মেয়রআওয়ামী লীগ নেতা লিটন
সালাফী শব্দটির মুল হচ্ছে ‘সালাফ’, যা সাধারনতঃ অতিবাহিত বা পূর্ববর্তী অর্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। (আল-মু’জমূল অসিত, পৃষ্ঠা- ৪৪৩)
............................................................................................................
............................................................................................................
লা-মাযহাবী ভাইদের (আহলে হাদীস ভাইদের) কাছে প্রশ্ন ???
তাদের কাছে প্রশ্ন নং- ২
তাদের কাছে প্রশ্ন নং- ৩
তাদের কাছে প্রশ্ন নং- ৪
তাদের কাছে প্রশ্ন নং- ৫
............................................................................................................
............................................................................................................
মাযহাব প্রসঙ্গে ডা.জাকির নায়েক একটি গবেষণামূলক পর্যালোচনা
............................................................................................................
............................................................................................................
আল্লামা ইবনে তাইমিয়া রহ. এর দৃষ্টিতে তাসাওউফ
............................................................................................................
............................................................................................................
আহলে হাদীস নামধারী কিছু লোকের প্রচারিত ফেতনার জবাব.....
আসসালামু আলাইকুম,
নিচের পোষ্টে আমি কিছু জবাব দিয়েছিলাম। কিন্তু পোষ্টের লেখক আমার প্রশ্নের জবাব তো দেননি উল্টো
আমার প্রশ্নগুলো মুছে দিয়ে আমাকে ব্লক করে দিয়েছেন।
তাই নিজের ইমানী দায়িত্ব হিসেবে আপনাকে উক্ত পোষ্টের জবাব এবং কিছু লিঙ্ক দিলাম। দয়া করে দেখবেন....
পুরো লিখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ...
............................................................................................................
............................................................................................................
............................................................................................................
“অহদাতুল ওজুদ” নিয়ে কথিত আহলে হাদীসদের মিথ্যাচারঃ একটি দলিল ভিত্তিক বিশ্লেষণ
কুকুরের ঘেউ ঘেউ সূর্যের আলো ম্লান করতে পারে না
পূর্ণিমা চাঁদের স্নিগ্ধালোর সৌন্দর্যতা বুঝার ক্ষমতা কুকুরের নেই। তাই পূর্ণিমা দেখা দিলেই সে ঘেউ ঘেউ করে চলে অবিরাম। চমৎকার নান্দনিক পরিবেশকে করে তোলে ভীতিকর। নোংরা।
অমানিশি রাতের কৃষ্ণাধার দূরিভূতকারী দিগন্ত প্রসারী, আলোবন্যাধারী
দীবাকর পছন্দনীয় নয় চামচিকার।
সূর্য
উঠতেই তাই চোখ বন্ধ করে অভিশাপ দিয়ে যায় সূর্যের বিরুদ্ধে দেদার। বাচ্চার কাছে ইটের টুকরোর মতই বে-দামী আর মূল্যহীন মনে
হয় স্বর্ণের টুকরোকে। তাই বলে পূর্ণিমা
চাঁদ, প্রদীপ্ত
দীবাকর আর মহামূল্যবান স্বর্ণ যেমন মূল্যহীন ও সৌন্দর্যহীন বাতিল বস্তু বলে
সাব্যস্ত হয় না, তেমনি আমাদের আকাবীর, আমাদের পিতৃতুল্য পূর্বসূরী বুযুর্গানে দ্বীন, যাদের নিরলস
মেহনত,
ইখলাসপূর্ণ
প্রচেষ্টার বদৌলতে আল্লাহ তায়ালা আমাদের দ্বীনে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয়
নেবার তৌফিক দিয়েছেন, যাদের সদাজাগ্রত মেধার পরিস্ফুটিত দ্বীনী চেতনার আলোকে পেয়েছি আল্লাহ
পাওয়ার পথ। আহলে সুন্নাত
ওয়াল জামাতের প্রকৃত ব্যাখ্যা।
সেই
স্বর্ণপুরুষদের ইংরেজ সৃষ্ট কথিত আহলে হাদীস গোষ্ঠি সহ্য করতে না পারলেও তাদের নাম
মুছবে না আমাদের হৃদয় থেকে কিয়ামত পর্যন্ত। তাদের নাম শ্রদ্ধার সাথে, ভক্তির সাথে, জান্নাতের উঁচু মাকাম পাওয়ার দুআর সাথে করে যাবে
মুসলমান কিয়ামত পর্যন্ত ইনশাআল্লাহ।
............................................................................................................
............................................................................................................
প্রসঙ্গ আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান এবং কথিত আহলে হাদীসদের ভ্রান্ত
আক্বিদা
আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান
কথিত আহলে হাদীস সম্প্রদায় প্রচার করে থাকে, আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান নয়। তারা দলিল হিসেবে পেশ করে থাকে সূরা হাদীদের ৩ নং আয়াত। যেখানে ঘোষিত হয়েছে আল্লাহ তায়ালা আরশে সমাসিন। ওরা একটি আয়াত দিয়ে আরো অসংখ্য আয়াতকে অস্বিকার করে
নাউজুবিল্লাহ। যেই সকল আয়াত
দ্বারা বুঝা যায় আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান।
এক আয়াতকে মানতে গিয়ে আরো ১০/১২টি আয়াত অস্বিকার করার মত দুঃসাহস আসলে
কথিত আহলে হাদীস নামী ফিতনাবাজ বাতিল ফিরক্বাদেরই মানায়।
পুরো লিখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ...
............................................................................................................
আজকাল একজন বিশিষ্ট শাইখ (!) এর নাম শুনা যায়। তিনি হলে শাইখ মতিউর রহমান। তিনি আশরাফ আলী থানভী (র) সম্পর্কে “অহাদাতুল অজুত” নিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট দিয়েছেন আশা করি নিজের নোটটি পড়লে বুঝতে পারবেন।
http://www.facebook.com/note.php?note_id=339621486065518
............................................................................................................
............................................................................................................
সালাফি আলেমদের গুরু সৌদী শিক্ষা মন্ত্রী !
Saudi Minister of
Education:
Prince Faisal Bin
Abdullah Bin Muhammad Al-Saud
Born: 1949 in Riyadh
Education: MA in
Industrial Engineering, Stanford University , CA , USA ;
BA in Business Administration, Menlo College in the USA .
Positions Held: Research
and Industrial Development Center at the Ministry of Commerce from 1971 to 1973; Undersecretary
for the National Guard’s Western Sector 1992 to 2003; Deputy Chief of the General Intelligence 2003-2009; Minister of Education since February 14, 2009.
http://www.moe.gov.sa/news/Pages/nh_6_5_1433_s1.aspx
https://www.google.it/search?q=Prince+Faisal+bin+Abdullah&hl=it&prmd=imvns&tbm=isch&tbo=u&source=univ&sa=X&ei=nnScT7_CB4m1-wb7uJX7Dg&ved=0CCsQsAQ&biw=1137&bih=527
পাঠক মহল চিন্তা করুন এদের তৈরী করা সিলেবাসে পড়া ও এদের মাদ্রাসায় গড়া
আলেম দ্বারা ইসলামের কি খেদমত হতে পারে ?
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে এদের গড়া আলেমদের থেকে ও সকল রকম ফিতনা থেকে
নিরাপদ রাখুন। আমিন।
............................................................................................................
............................................................................................................
অনেকভাই দেখা যায়, islamqa ওয়েবসাইটের এড্রেস দিয়ে থাকেন। কিন্তু এই ওয়েবসাইটটি সৌদী সরকার অনেক আগে ব্যান
করে দিয়েছে !!! তারা কোন ফতোয়া দিতে পারবে না। সৌদী ছাড়া অন্য দেশ থেকে এই
ওয়েবসাইট দেখা যাবে। কারন সৌদী সরকার শুধু সৌদী আরবের জন্য ব্যান করেছে। তাই আহলে
হাদীসরা যদি কেহ এই ওয়েবসাইটের রেফারেন্স দেয়া তবে কেহ গ্রহন করবেন না। এই
ওয়েবসাইটটি সালাফি/আহলে হাদীস দ্বারা পরিচালিত। তাদের ফতোয়া দেয়া সৌদী সরকার ব্যান
করে দিয়েছে।
............................................................................................................
............................................................................................................
একজন মিথ্যাবাদির মুখোশ উন্মোচন
একজন মিথ্যাবাদির মুখোশ উন্মোচন
আজকাল একজন বিশিষ্ট শাইখ (!) এর নাম শুনা যায়। তিনি হলে শাইখ মতিউর রহমান। তিনি আশরাফ আলী থানভী (র) সম্পর্কে “অহাদাতুল অজুত” নিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট দিয়েছেন আশা করি নিজের নোটটি পড়লে বুঝতে পারবেন।
http://www.facebook.com/note.php?note_id=339621486065518
এই বিশিষ্ট শাইখ সম্পর্কে জানতে আরো দেখতে পারেন ..
প্রশ্নঃ শায়খ মতিউর রহমান মাদানী কে
http://www.islamforuniverse.com/archives/1287
http://www.sonarbangladesh.com/blog/aynasha/94299
http://sonarbangladesh.com/blog/naim1983/94117
http://www.sonarbangladesh.com/blog/naim1983/94474
http://www.sonarbangladesh.com/blog/AbuShawaq/94320
............................................................................................................
............................................................................................................
http://www.cifiaonline.com/salafigroupsinworld.htm
............................................................................................................
Abu Hanifa, Salafis, al-Fiqh al-Akbar and The Truth
By Abdullah bin Hamid Ali
http://www.masud.co.uk/ISLAM/ ust_abd/fiqh_al_akbar.htm
প্রশ্নঃ শায়খ মতিউর রহমান মাদানী কে
http://www.islamforuniverse.com/archives/1287
http://www.sonarbangladesh.com/blog/aynasha/94299
http://sonarbangladesh.com/blog/naim1983/94117
http://www.sonarbangladesh.com/blog/naim1983/94474
http://www.sonarbangladesh.com/blog/AbuShawaq/94320
............................................................................................................
............................................................................................................
প্রশিদ্ধ আহলে হাদিসের আলেম মাওঃ
মুহাম্মাদ হুসাইন বাটলভি, যারা তাকলীদ কে না জায়েজ মনে করে তাঁদের ব্যপারে আক্ষেপ করে
বলেন...;
پچیس برس کے تجربے سے
ہمكو يہ بات معلوم هوئي ہے كہ جو لوگ بے علمي سے مجتهد مطلق هونے كا دعوي كرتا هے
اور مطلق تقليد كي تارك بن جاتے هے وه آخر اسلام كو سلام كر بيٹھتے ہیں کفر و
ارتداد کے أسباب اور بهي بكثرت موجود ہیں. مگر دين داروں کے بے دين هو جانے کيلئے
بے علمی کے ساتھ ترک تقلید بڑا بھاری سبب ہیں . گروھ اہل حدیث جو بےعلمی یا کم علم
ہو کر ترک مطلق تقلید کے مدعی ہیں. وہ ان نتائج سے ڈریں. اس گروہ کے عوام آزاد اور
خود مختار ہو جاتے ہیں .
আমার ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা দারা এ কথা জেনেছি যে
ব্যক্তি না বুঝে নিজেই স্বয়ং মুঝতাহিদ হওয়ার দাবি করে, এবং তাকলীদ
ছেড়ে দেয়, সে শেষ পর্যন্ত
ইসলাম থেকেই হাত ধুয়ে বসে , কাফের ও মুরতাদ হওয়ার অনেক কারণ আছে কিন্তু এর মধ্যে তাকলীদ
না করা, ও তাকলীদ ছেড়ে
দেওয়া সব চাইতে বড় কারণ, (অর্থাৎ তাকলীদ ছেড়ে দেওয়ার কারনে মানুষ ইসলামের আইন , হুকুম ও
আহকামের মধ্যে স্বাধীন হয়ে যায়, আর যে কারনে তাঁর মধ্যে কারও কোন কনট্রোল থাকে না, যা বুঝে তাই
করে, যা মনে চায় তাই
করতে থাকে , এভাবে আস্তে আস্তে সে কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায় ) তাই আমাদের
আহলে হাদিসদের মধ্যে যারা কম ইলেম রাখেন, বা না বুঝেই
তাকলীদ ছেড়ে বসেছেন তারা জেন এর শেষ পরিনাম কে ভয় করে , আর এই আহলে
হাদিসের মানুষ দীনের ব্যপারে অনেক বেশী বেপরোয়া হয় ।
(ইশাআতুস সুন্নাহ পৃষ্ঠা নং ৪/২ )
............................................................................................................
............................................................................................................
এবার দেখুন সালাফী/আহলে
হাদীসরা নিজেরা কয় ভাগে বিভক্তঃ
http://www.cifiaonline.com/salafigroupsinworld.htm
............................................................................................................
............................................................................................................
Abu Hanifa, Salafis, al-Fiqh al-Akbar and The Truth
By Abdullah bin Hamid Ali
http://www.masud.co.uk/ISLAM/
This comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
Deleteদু:খিত ভুলে মুছে গেছে। মন্তব্যের জন্য জাযাকাল্লাহ খাইরান
Deletehttp://jamiatulasad.com site abong wahdatul wajud o allah pak shorbotro birajoman post 2 tir link kaj korsena, kindly aktu dekhben ? wahsatul wajud bishoiok aro details karo kono likha thakle kindly shear koren. Amar prosno holo ohabiat o wahdatul wajud birudhita at first koresilan imam ibne taimia jar proshongsha amader bohu sunni kitabe o roiese abong allama iqbal o abdul ohab najdir uccho proshongsha koresen, tahole tader 2 jon (imam ibne taimia + najdi) ke bivranto bolata kototuku jukti shongoto ?
ReplyDeleteআমি ক্লিক করার পর আসল তো ভাই। কি সমস্যা বুঝতে পারছি না।
Deletehttp://jamiatulasad.com/?p=939
http://jamiatulasad.com/?p=946
উলামাদের সমালোচনা করা উচিত নয়। কিন্তু আহলে হাদীসরা ইবনে তাইমিয়া রহ.-কে নিয়ে যা শুরু করেছে তাই কিছু বলতেই হচ্ছে ...
Deleteইবনে তায়্যিমিয়ার আরো কিছু ভুল দেখুন
http://www.youtube.com/watch?v=MKN6Kb6uERY
http://salafiaqeedah.blogspot.com/2010/01/hiding-for-4-centuries.html
http://salafiaqeedah.blogspot.com/2011/10/salafi-aqeedah.html
http://salafiaqeedah.blogspot.com/2010/12/imam-of-ibn-taymiyyah-his-disciple-ibn.html
http://salafiaqeedah.blogspot.com/2010/06/clash-of-taymiyyans.html
ইবন তায়্যিমিয়ার তাকফির উমর ইবনে খাত্তাবের ছেলে সম্পর্কে(স্ক্যান কপি)
http://alsunna.org/gallery/details.php?image_id=2175
http://alsunna.org/gallery/details.php?image_id=2176
vabuk ভাই,আব্দুল ওয়াহাব সম্পর্কে জানতে এগুলো পড়ুন। এগুলোর সমস্ত সুন্নি আলেমের
Delete১. "ওয়াহাবি ফিতনা ও তার পরিচয়"
http://sunnibarta2.files.wordpress.com/2007/10/wahabi-fitna-its-appearance-in-the-indo-pak-region.pdf
২. Lord of Shirk
http://salafiaqeedah.blogspot.com/2011/01/lord-of-shirk.html
৩. উসমানীয় খিলাফতের সময়কালে মক্কার প্রধান মুফতি শায়খুল ইসলাম আহমাদ জায়নি দাহলান(রঃ) এর এই বইটি পড়ুন
http://bahrusshofa.blogspot.com/2005/12/fitnatul-wahhabiyyah-menace-of.html
http://www.islamieducation.com/en/books/fitna-tul-wahhabiyyah.html
৪. আব্দুল ওয়াহাব এক ব্রিটিশ গোয়েন্দা হ্যম্ফারের দ্বারা ব্রেইন ওয়াশ হয়েছিল। দেখুন
http://www.hizmetbooks.org/British_Spy_Hempher/
5. আব্দুল ওয়াহাবের প্রায় সকল ভ্রান্ত মতবাদের জবাব শায়খুল ইসলাম সুলায়মান ইবন আব্দুল ওয়াহাব(রঃ) তাঁর রচিত একটি বইয়ে দিয়েছেন প্রায় ১০০-১৫০ বছর আগে
http://thewahhabithreat.wordpress.com/2011/01/23/book-release-as-sawaaiq-al-ilahiyyah-the-divine-lightening-by-shaykh-ul-islam-sulaymaan-ibn-abd-ul-wahhab/
6. আয়ুব সাবরি পাশা রচিত এই ইতিহাস বইটি পড়ে দেখুন
http://surrenderingislam.com/part-two-beginning-and-spreading-wahhabism-ayyub-sabri-pasha-1888-1893
৭. http://salafiaqeedah.blogspot.com/2009/11/evil-lord-of-najd-part-1_16.html
৮. ওয়ায়াহাবী/সালাফী/আহলে হাদীসদের অনেক বিষয়ের জবাব এই ব্লগ সাইটে খুব সুন্দরভাবে দিয়া হয়েছে
http://thewahhabithreat.wordpress.com/
This comment has been removed by the author.
Delete1. ইমাম আবু হানিফা বলেছিলেন, “যদি আমার পরে কোন সহীহ হাদীস পাওয়া যায় তবে তোমরা আমার মাযহাব অনুসরণ না করে সহীহ হাদীস অনুযায়ী আমল করবে।” আর তার সহীহ হাদীস প্রাপ্যের সল্পতার যে অভিযোগ আহলে হাদীসরা করে তার করণ হল ইমাম আবু হানিফা (র:) ছিলেন তাবেয়ী যুগের লোক। তার সময়ে সকল সহীহ হাদীস একত্রে সন্নীবেশীত অবস্থায় ছিল না। হাদীস জানলেওয়ালা সমস্ত সাহাবী ও তাবেয়ীগণ ছিলেন বিভিন্ন দেশে ছড়ানো ছিটানো। আর ইমাম আবু হানীফা (র:) তাদের সকলের কাছে গিয়ে গিয়ে সমস্ত হাদীস সংগ্রহও করেন নি। তারও অনেক পরে শুধুমাত্র সিহাহ সিত্তার যুগেই সকল হাদীস একত্রে সন্নীবেশীত করা হয়। এ কারনেই ইমাম বুখারী (র:) ইমাম আবু হানীফা (র:) এর সহীহ হাদীসের বিপরীত রায় দেখে বুখারী শরীফে ১৭ স্থানে “কীলা বা’য” (কতিপয় লোক বলে) উল্লেখ করে ইমাম আবু হানিফার সমালোচনা করেছেন। আর এ জন্যেই ইমাম আবু হানিফা (র:) অনেক সহীহ হাদীস জানতেন না বলে আহলে হাদীসরা অভিযোগ করে।
Deleteহাদীস শাস্ত্রে ইমাম আবু হানীফা (রহ.)
Deleteআজকাল অনেকের মুখেই একটি বিভ্রান্তমূলক কথা শুনা যায়
তা হল ইমাম আবু হানীফা নাকি হাদীস শাস্ত্রে অজ্ঞ ছিলেন!!!!
তারা যে ভুলের মধ্যে আছে তা তাদের জানানোর জন্যই এই কমেন্ট....
1. ইমাম বোখারীর অন্যতম উস্তাদ মক্কী বিন ইব্রাহীম (রহ.) (মৃতু- 215 হিঃ) যার সনদে ইমাম বুখারী (রহ.) অধিকাংশ ‘সুলাসিয়্যাত হাদীস’ বর্ণনা করেছেন। এই মক্কী বিন ইব্রাহীম (রহ.) ইমাম আবু হানীফা (রহ.) এর ছাত্র। তিনি ইমাম আবু হানীফা (রহ.) সম্পর্কে বলেন,
“আবু হানীফা তাঁর সময়কালের শ্রেষ্ঠ আলেম ছিলেন” - মানাক্বেবে ইমাম আজম রহ. 1/95
আবার হাফিয মযযী (রহ.) বলেন: মক্কী বিন ইব্রাহীম ইমাম আবু হানীফা (রহ.) সম্পর্কে বলেন,
“তিনি তাঁর কালের সবচে’ বড় আলিম ছিলেন” – তাহ্যীবুত তাহযীব-এর টিকা- 10ম খন্ড, 452পৃ.
(এখানে একটি কথা বিশেষভাবে স্মরণ রাখতে হবে, প্রাচীন আলিমগণ ‘ইলম’ বলতে ‘ইলমে হাদীস’ই বুঝাতেন। তাই ইমাম আবু হানীফা (রহ.) কে বড় আলিম বলার অর্থ- ‘হাদীস শাস্ত্রের বড় আলিম’ এতে কোন সন্দেহ নেই।)
2. ইমাম আবু দাউদ বলেন,
নিঃসন্দেহে আবু হানীফা ছিলেন একজন শেষ্ঠ ইমাম।- তাহজীব 1/445
3. জরহে তাদিলের (সনদ পর্যালোচনা শাস্ত্র) অন্যতম ইমাম ইয়াহ্ইয়া ইবনে মুঈন (মৃতু- 233হিঃ) বলেন,
“আবু হানীফা ছিলেন হাদীস শাস্ত্রের গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি”- তাহবীবুত্তাহজীব 5/630
4. আলী ইবনে মাদানী (মৃতু- 234 হিঃ) বলেন,
“আবু হানীফা হাদীস শাস্ত্রে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি। তার মধ্যে কোন দোষক্রুটি ছিল না। - জামঈ বয়ানিল ইল্ম 2/1083
5. প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস হাফিজ ইয়াহ্ইয়া বিন হারুন (মৃতু- 206 হিঃ) বলেন,
“আবু হানীফা ছিলেন সমকালীন শ্রেষ্ঠতম জ্ঞানী ও সত্যবাদী” –আহবারে আবু হানীফা 36
6. আল্লামা হাফিয ইবনে হাজার আসক্বালানী রহ. বলেন-
“ইমাম আবু হানীফা রহ.-র মুত্যু সংবাদ শুনে ফিক্বাহ ও হাদীস শাস্ত্রের সুপ্রসিদ্ধ ইমাম, শাফঈ মাযহাবের প্রধানতম সংকলক হযরত ইবনে জরীহ রহ. গভীর শোক প্রকাশ করে বলেছিলেন,
“আহ! ইলমের কি এক অফুরন্ত খনি আজ আমাদের হাতছাড়া হলো”। -
তাহযীবুত্তাহযীব খন্ড ১, পৃ: ৪৫০)
6. : একবার হযরত ইয়াহয়া ইবনে মুঈনকে প্রশ্ন করা হলো- হাদীসশাস্ত্রে আবু হানীফা রহ. কি আস্থাভাজন ব্যক্তি? সম্ভবতঃ প্রচ্ছন্ন সংশয় আঁচ করতে পেরে দৃপ্তকন্ঠে তিনি উত্তর দিলেন- হ্যা, অবশ্যই তিনি আস্থাভাজন! অবশ্যই তিনি আস্থাভাজন! (মানাকিবুল ইমামমুল আ’যামি লিলমাওয়াফিক- খন্ড:1, পৃষ্ঠা 192)
7 : ইমাম শাফেয়ী রহ. বলেছেন,
ফিকাহশাস্ত্রের সকল মানুষ আবু হানিফা রহ.-এর পরিবারভুক্ত।
(আছারুল ফিকহিল ইসলামী, পৃ: ২২৩)
8 : হাফেজ যাহাবী রহ. তার কিতাবে ইমাম আবু হানিফা রহ.-কে হাফেজে হাদীসের অন্তর্ভূক্ত করেছেন। (তাযকিরাতুল হুফফাজ, পৃ: ১৬০)
9 : বিখ্যাত মুহাদ্দিস আবদুল্লাহ বিন মুবারক রহ. বলেছেন,
কোন ব্যক্তি অনুসরনীয় হওয়ার দিক থেকে ইমাম আজম আবু হানিফা রহ.-এর চেয়ে অধিক যোগ্য নয়। কেননা আবু হানিফা ইমাম, খোদাভীরু, মুত্তাকী, আলেম ছিলেন। তীক্ষ্ম মেধা ও বুঝ-বুদ্ধি দিযে ইলমকে এমনভাবে বিশ্লেষন করেছেন যে ইতিপূর্বে কেউ তা করতে পারে নি।
(খাইরাতুল হিসান, লেখক: ইবনে হাজার হায়ছামী শাফেয়ী)
10 : শাইখুল হাদীস ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন,
হানাফীগণ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত।
(মিনহাজুল সুন্নাহ, পৃ: ১/৩৫, মিসরী হতে প্রকাশিত)
ইমাম আবু হানিফা বলেছিলেন, “যদি আমার পরে কোন সহীহ হাদীস পাওয়া যায় তবে তোমরা আমার মাযহাব অনুসরণ না করে সহীহ হাদীস অনুযায়ী আমল করবে।”
Deleteএই কথা দ্বারা বুঝা যায় যে, উনি উনার ইজতেহাদ সর্বচ্চো সতর্কতা অবলম্বন করেছেন।
আরো বিস্তারিত জানার জন্য এই লিখাটি দেখা যেতে পারে...
http://alkawsar.com/article/87
দ্বিতীয় কথা হল এই কথাগুলো উনি বা ইমামরা কাদের জন্য বলেছেন ???
এ কথাগুলো মুজতাহিদদের জন্য সাধারণ মানুষদের জন্য নয়।
ইমাম তাইমিয়া (রহ) এর মতে- ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রহ) সাধারন লোকদেরকে ইসহাক, আবু উবাইদা, আবু সাওর ও আবু মুসয়াব প্রমুখ ইমামের তাকলীদ করার নির্দেশ দিতেন।
পক্ষান্তরে ইমাম আবু দাউদ, উসমান বিন সাইদ ইরাহীম আর হারবী,আবু বাকার আল-আসরম, আবু যরয়া, আবু হাতিম সিজিস্তানী, ইমাম মুসলিম প্রমুখ ছাত্রদেরকে তাকলীদের ব্যাপারে নিষধ করে বলতেন- তোমাদের জন্য শরীয়তের উৎস আকড়ে ধরাই ওয়াজিব।
( ফাতোয়ায়ে ইবনে তাইমিয়া, খন্ড- ২, পৃষ্ঠা- ২৪)
তাকলীদের ব্যাপারে মুজতাহিদদের নিষেধাজ্ঞা ছিল তাদের বিশিষ্ট্য শিষ্যদের প্রতি। কারণ এ রূপ না বললে ছাত্ররা তাহকীক বন্ধ করে দিবে। বর্তমান সময়ের জন্য নয় কারণ হাদিস, তাফসীর, ফিকাহ ও ইজতিহাদের ক্ষেত্র তারা প্রত্যেকেই ছিলেন বিশাল ব্যাক্তিত্বসম্পন্ন ইমাম।
পক্ষান্তরে সাধারণ মানুষদের প্রতি তাদের কঠোর নির্দেশ ছিল নির্ভেজাল তাকলীদের। কতিপয় স্থুলদর্শী মুতাজিলী ছাড়া উম্মাহর নেতৃস্থানীয় সকলেই তাকলীদের অপ্রিহার্যতার পক্ষে মত প্রকাশ করে গেছেন।
মুজতাহিদ কর্তৃক মুজতাহিদদের তাকলীদ সম্পর্কে মতবিরোধ থাকলেও যারা মুজতাহিদ নন ,তাদের জন্য তাকলীদের অপরিহার্যতার ব্যাপারে সকল ইমাম জোরালোভাবে ঐক্যমত পোষণ করেছেন।
আল্লামা ইকবাল ইসলামকে চারমাযহাবে বন্দী করে স্থবির করার তীব্র নিন্দা করেন। এবং আব্দুল ওহাব নজদীর মাযহাব বিরোধী অবদানের ভুয়োশী প্রশংসা করেন। আমি তার বই “ইসলামে ধর্মীয় চিন্তার পুনগর্ঠন“ এর ১০৬ পৃষ্ঠা থেকে ১২৭ পৃষ্ঠার কতিপয় অংশ তুলে ধরছি।
ReplyDelete১. “ ———- আমাদের প্রাচীন আরবীয় এবং অনারবীয় আইন পন্ডিতগণ সংগৃহীত আইনগুলোর সংস্কার করেছিলেন যতক্ষণ না তারা আমাদের অনুমোদিত আইন গোষ্ঠীসমূহের স্বীকৃতি পেয়েছিল। এই আইন গোষ্ঠী ইজতিহাদের তিনটি স্তরের কথা বলে :
১. আইনের উপর পূর্ণ কর্তৃত¦ যা প্রকৃতপক্ষে সীমাবদ্ধ ছিল আইন গোষ্ঠির প্রতিষ্ঠাতাদেও মধ্যে।
২. সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যা একটি বিশেষ গোষ্ঠির জন্য কাজ করবে।
৩. বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে আইন প্রণয়নকারী, যেসব ক্ষেত্রে আইন গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতাগণ কোন নির্দেশ দিয়ে যান নি।
এই ব্ংঁঢ়৩;ব্যে আমি ইজতিহাদের প্রথম স্তর নিয়ে আলোচনা করব। ইজতিহাদের এই স্তরে তাত্ত্বিক সম্ভাবনার কথা সুন্নীগণ স্বীকার করেছিল। কিন্তু এই গোষ্ঠীসমূহ প্রতিষ্ঠা করার পূর্ব পর্যন্ত এর বাস্তব প্রয়োগকে অস্বীকার করেছিল, এই কারণে যে পূর্ণ ইজতিহাদ একটিমাত্র ব্যা্িংঁঢ়৩;র পক্ষ্যে অসম্ভব। যে আইন পদ্ধতির ভিত্তিমূল কোরআন তার এরূপ দৃষ্টিভ্িভৎধপ১২; অদ্ভ’ত। আমরা সম্মুখে অগ্রসর হবার পূর্বে এই বৌদ্ধিক দৃষ্টিভ্িভৎধপ১২;র কারণ অনুসন্ধান করতে চেষ্টা করব যা ইসলামী আইনকে প্রকৃতপক্ষে স্থির অবস্থায় এনেছে।———————-। “
২. “————- ত্রয়োদশ শতক এবং তার পরে ইসলামি আইনে অতীত ইতিহাসের প্রতি অন্ধ শ্রদ্ধার জন্য যে অতি সংগঠনের প্রবণতা দেখা গিয়েছিল, যা ছিল ইসলামের অন্তর্নিহিত তাৎপর্যের বিরোধী; পরিণতিতে আহ্বান করেছিল ইবনে তাইমিয়ার প্রতিক্রিয়া, ইসলামের অক্লান্ত লেখক এবং ধর্মপ্রচারক, যার জন্ম হয়েছিল ১২৬৩ খৃ: বাগদাদের পতনের পাচ বছর পর। ইবনে তাইমিয়া নিজের জন্য ইজতিহাদের স্বাধীনতা দাবি করে এই গোষ্ঠীসমূহের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ উত্থাপন করেন, এবং নতুন করে শুরু করার উদ্দেশ্যে প্রথম নীতিতে ফিরে গিয়েছিলেন, ইবনে হাজামের মত যিনি জাহিরি আইনের প্রতিষ্ঠাতা হানাফি মাযহাব এর উদাহরণ এবং ইজমার দ্বারা বিচার পদ্ধতি বাতিল করেছিলেন। কারণ তিনি ভেবেছিলেন চু্িংঁঢ়৩; কুসংস্কারের ভিত্তি এবং নি:সন্দেহে তার সময়ের জরাজীর্ণ নৈতিক এবং বৌদ্ধিক পরিস্থিতি বিচার করে তিনি ঠিকই করেছিলেন। ষোড়শ শতাব্দীতে সুয়ূতী ইজতিহাদের একই একই সুবিধা দাবি করেন যার সাথে তিনি য্ংুঁঢ়৩; করেছিলেন প্রত্যেক শতাব্দীর শুরুতে নবীয়কারকের ধারণা। ইবনে তাইমিয়ার শিক্ষার মূলকথা প্রকাশ পায় বিশাল সম্ভাবনায্ংুঁঢ়৩; এক বিপ্লবে যার শুরু হয়েছিল অষ্টাদশ শতকে নজদেও বালুকা থেকে; ম্যাকডোনাল্ড বর্ণনা করেছিলেন, “ক্ষয়শীল ইসলাম জগতে পরিচ্ছন্নতম স্থান” এটি ছিল প্রকৃতপক্ষে আধুনিক ইসলাম জীবনে প্রথম হৃদস্পন্দন, এই বিপ্লবের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ অনুপ্রেরণা ছিল এশিয়া এবং আফ্রিকায় সমস্ত বৃহৎ মুসলিম বিপ্লব যেমন, সেনুসী বিপ্লব, প্যান-ইসলামিক বিপ্লব, কবি বিপ্লব, যা কেবলমাত্র আরবীয় প্রগতিবাদের পার্সি পতিক্রিয়া। বিখ্যাত পিউরিটান সংস্কারক মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী, যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৭০০ খৃ: শিক্ষা লাভ করেছিলেন মদীনায় এবং ভ্রমন করেছিলেন পার্সিয়াতে, শেষ পর্যন্ত সমগ্র ইসলাম জগতে তার আত্মার আগুন ছড়িয়ে দিতে সমর্থ হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন গ্ভাৎধপ৩৪;ালীর শিষ্য মুহাম্মদ ইবনে তুমারাত এরম ত, যিনি ছিলেন ইসলামের বার্বার পিউরিটান সংস্কারক, মুসলিম স্পেনের ধ্বংসের মধ্যে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তাকে নতুন অনুপ্রেরণা দিয়েছিলেন। —————————————————-। “
প্রথম কথা হল আল্লাহ ইকবাল যদি বিরোধীতা করে থাকেন তবে উনার থেকেও বড় বড় ওলাম তার পক্ষে কথা বলেছেন,
Deleteএই ব্যাপারে এখানে বলা হয়েছে ...
http://www.peaceinislam.com/asksumon007/12030/
দ্বিতীয় কথা হল,
লা-মায্হাবীরা দাবী করে থাকে যে, মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল ওহহাব নজদীও লা-মায্হাবী ছিলেন। কিন্তু তিনি একজন হাম্বলী মায্হাবের অনুসারী ছিলেন এবং তিনি নিজেই স্বীয় মায্হাব সম্পর্কে সুস্পষ্টভাবে বলেছেন।
-দেখুনঃ আল-হাদিয়াতুস্ সুন্নাহঃ পৃ – ৯৯
সাথে সাথে চার মায্হাবের যে কোন একটির ত্বাকলীদ করা যাবে এবং এই চার মায্হাব ছাড়া অন্য কোন মায্হাবের অনুসরণ করা যাবে না বলেও তিনি মত প্রকাশ করেছেন।
-তারীখু নাজদ-আলূসীঃ পৃ – ৫৪-৫৬; ছিয়ানাতুল্ ইনসানঃ পৃ – ৪৭১১
৩. “————-- আমি আপনাদেরকে আধুনিক ইসলামে ইজতিহাদের ইতিহাস এবং ক্রিয়াকলাপ সম্বন্ধে সামান্য ধারণা দিলাম। আমি এখন দেখতে অগ্রসর হব ইসলামি আইনের নীতিসমূহ কোন নতুন বিশ্লেষণের সম্ভাবনা নির্দেশ করে কিনা। অপর কথায়, যে প্রশ্ন আমি উত্থাপন করতে যাচ্ছি তা হল ইসলামি আইন কি বিবর্তনে উপযোগী ? ——————————-- ইসলামের আধুনিক ইউরোপীয় সামালোচকগণের এই দৃষ্টিভ্িভৎধপ১২; একটি বিষয় সুস্পষ্ট করেছে, বিষয়টি হল নতুন জীবনের আগমনের সাথে সাথেই ইসলামের অন্তনিহিত উদারনীতি ক্রিয়া করতে শুরু করে, পন্ডিতগণের রক্ষণশীলতা সত্ত্বেও এবং আমার মনে হয় বিশাল ইসলামি আইন সাহিত্যের মনোযোগী, গবেষণা ইসলামের আধুনিক সমালোচকগণকে এই কল্পিত ধারণা ম্ংুঁঢ়৩; করবে যে, ইসলামি আইন স্থির এবং এর ক্রমবিবর্তন অসম্ভব। দুর্ভাগ্যবশত আমাদের দেশের রক্ষণশীল মুসলিম জনসাধারণ এখনো ‘ফিকাহ‘র কোনরূপ পর্যালোচনামূলক আলোচনার জন্য প্রস্তুত নন, যা করা হলে অধিকাংশ মানুষই অমন্তুষ্ট হতে পারেন এবং তা থেকে সাম্প্রদায়িক বিতর্কের উদ্ভব হতে পারে। তবুও এখানে আমাদের নিজেদের সম্মুখে কয়েকটি প্রস্তাব পেশ করছি।
ReplyDelete১. প্রথমত- স্মরণ রাখা প্রয়োজন ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকে আব্বাসীয় উত্থান পর্যন্ত কোরআন ব্যাতিত ইসলামের কোন লিখিত আইন ছিল না।
২. দ্বিতীয়ত- লক্ষ্য করার মত বিষয় হল,-প্রথম শতাব্দির মধ্যভাগ থেকে চতুর্থ শতাব্দীর আরম্ভ পর্যন্ত উনিশটি আইন সম্প্রদায় (মাযহাব) এবং মতবাদ ইসলামে প্রকাশিত হয়েছিল। আমাদের আদি গবেষকরা বিকাশমান সভ্যতার সহিত সামাঞ্জস্য বিধানের প্রয়োজনে কিরূপ নিরলস কাজ করে গেছেন এই ঘটনাই তা দেখানোর জন্য যথেষ্ট। ইসলামের বিজয়ের বিস্তৃতি এবং ফলস্বরুপ ইসলামের দৃষ্টিভ্িভৎধপ১২;র বিস্তৃতির সাথে সাথে প্রথমদিকের আইনজ্ঞগণকে একটি উদার দৃষ্টিভ্িভৎধপ১২; গ্রহণ করতে হয়েছিল। সমসাময়িক রাজনৈতিক ও সামাজিক ইতিহাসের আলোকে বিভিন্ন আইনি মতবাদেও মনোযোগী গবেষণা প্রমাণ করে বিশ্লেসণ পদ্ধতির দৃষ্টিভ্িভৎধপ১২; আরোহ থেকে ক্রমশ আরোহমূলক এ পরিবর্তিত হয়েছিল।
৩. তৃতীয়ত- আমরা যদি মুসলিম আইনের চারটি স্বীকৃত উৎস এবং যে বিতর্কে তারা জড়িয়ে পড়েছিল, তা লক্ষ করি- আমাদের স্বীকৃত সম্প্রদায়গুলির কল্পিত রক্ষণশীলতা দূরীভুত হয়ে যাবে। এবং আরও বিবর্তনের সম্ভাবনা স্পষ্ট হয়ে উঠবে।”
মুলত আল্লামা ইকবাল মৌলিক যে সকল ইবাদত বন্দেগী রয়েছে যেমন, নামায, রোযা ইত্যাদি এগুলোর হুকুম আহকামের ব্যাপারে মাযহাবের তাকলীদে বন্দী হবার বিরোধীতা করেন নি। তিনি বিরোধীতা করেছেন, ইসলামের রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি ও আর্ন্তজাতিক বিষয়সমূহে পুরাতন মাযহাবগলো হুকুম-আহকামের তাকলীদে বন্দী না হয়ে যুগোপোযোগী আইন প্রণয়োনে আমাদের অনীহার বিরুদ্ধে
আপনার এই কথার জবাবে এতটুকু বলতে পারি...
Deleteহিজরি চতুর্থ শতাব্দীর পর শুধুমাত্র হানাফী, মালিকী, শাফিয়ী ও হাম্বলী উক্ত চার মাযহাবেই (কুরআন ও হাদীসের বিশ্লেষন) তাক্বলীদ (অনুসরন) সীমাবদ্ধ হয়েছে। কেননা, চার মাযহাব ছাড়া অন্যান্য মুজতাহিদদের মাযহাব তেমন সংরক্ষিত হয়নি। ফলে আস্তে আস্তে সেসব মাযহাব বিলুপ্ত হয়ে পড়ে।
- আহসানুল ফতোয়া ১/৪৪১, তাফসীরে আহমদী- ২৯৭, আল ইনসাফ- ৫২।
এবং যেসব ক্ষেত্রে নুতন হুকুম-আহকামের উদ্ভব হচ্ছে সেসব ক্ষে্ত্রে পুর্ববর্তী ওলামাদের দেখানো পথ অনুসারে যুগোপযোগী আইন প্রনয়নের চেষ্টা হচ্ছে ...
শাস্ত্রীয় গবেষণার অপ্রয়োজনীয় হিড়িক : এ সময় আরেকটি রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। তা হল, শরীয়তের আসল উৎসকে উপেক্ষা করে অধিকাংশ লোক বিভিন্ন শাস্ত্রীয় গবেষণার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে। ফলে কেউ আসমাউর রিজাল এবং জারাহ ও তাদীলের ক্ষেত্রে গবেষণায় নিম্িভৎধপ৩৪;ত হয় প্রাচীণ ও সমকালীন ইতিহাস গবেষণায়। কেউ কেউ তার গবেষনার ঘোড়া দৌড়ান উসূলে ফিকাহর ক্ষেত্রে। স্বীয় অনুসারীদের জন্য আবিষ্কার করেন বিবাদ করার নিয়ম কানুন। অত:পর অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগের তুফান ছুটান। বীবদর্পে জবাব দেন অন্যদের অভিযোগের। প্রতিটি জিনিসের সংজ্ঞা প্রদান করেন। মাসআলা এবং বাহাছকে শ্রেণী বিভ্ংঁঢ়৩; করেন। এভাবে এসব বিষয়ে দীর্ঘ হ্রস্ব গ্রন্থাদী রচনা কওে যান।
ReplyDeleteঅনেকে আবার এমনসব ধরে নেয়া বিষয়াদি নিয়ে চিন্তা গবেষণা চালান, যেগুলো ছিল নিতান্তই অনর্থক এবং কোন জ্ঞানবান ও বুদ্ধিমান ব্যা্িংঁঢ়৩; যেগুলোকে তাকিয়ে দেখারও যোগ্য মনে করে না।
এসব মতবিরোধ, ঝগড়া বিবাদ ও বাহুল্য গবেষণার ফিতনা ফিলো প্রায় সেই ফিতনার মতো, যার শিকার হয়েছিল মুসলমানরা তাদের প্রাথমিক যুগে। যখন রাষ্ট্র ক্ষমতা নিয়ে কাড়াকাড়ি শুরু হয় আর প্রত্যেকেই নিজ নেতাকে ক্ষমতাসীন করা বা ক্ষমতা পাকাপ্ংোঁঢ়৩; করার কাজে আদাজল খেয়ে লেগে পড়েছিল। এর ফলে তখন যেমন মুসলমানদের উপর যালিম অত্যাচারী একনায়ক শাসকরা সওয়ার হয়ে বসেছিল এবং ইসলামের ইতিহাসের সবচাইতে ন্যাক্কারজনক ঘটনাবলী সংঘটিত হয়েছিল, ঠিক তেমনি এই নব ফিতনাও মুসলিম সমাজে অজ্ঞতা, অন্ধতা, সন্দেহ-সংশয় ও ধারণা কল্পনার চরম ধ্বংসকারী ঝড় তুফান বইয়ে দেয়।
অত:পর আসে এদের পরবর্তী জেনারেশন। এই জেনারেশন তাদের পূর্বসূরীদের অন্ধ অনুকরণ করে সম্মুখে ধাবিত হয়। ফলে, তারা সত্য মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করতে ব্যার্থ হয়। ঝগড়া বাহাছ এবং সঠিক ইস্তিম্বাতের মধ্যে পার্থক্য করার চেতনাই তারা লাভ করেনি। এখন সেই ব্যা্িংঁঢ়৩;ই ফকিহ উপাধি পেতে থাকে যে বেশী বকবক করতে এবং জটিলতা পাকাতে পারে, যে কোন বিষয়ে নীরব থাকতে এবং সত্য মিথ্যা যাচাই করতে জানে না এবং ফকীহদের দুর্বল ও মযবুত ব্ংঁঢ়৩;ব্যের পার্থক্য নির্নয় করতে পারে না। একইভাবে এমনসব লোকদের মুহাদ্দিস বলা হতে থাকে, যারা সঠিক ও ভ্রান্ত হাদীসের মধ্যে পার্থক্য করতে জানে না এবং সঠিক ও ভ্রান্ত হাদীসকে সমানভাবে চালিয়ে দেয়।
অত:পর এদের পরে যে জেনারেশনের আগমন ঘটে, তারা এদের চাইতেও বড় ফিতনাবজ প্রমাণিত হয়। তারা বিদ্বেষশূলক তাকলীদের দিক থেকেও ছিল অগ্রগামী। তাদের অন্তরে না ছিল জ্ঞানের আলো আর না ছিল অন্তরদৃষ্টি। তারা দ্বীনি বিষয়ে চিন্তা গবেষণা করাকে বেদাত বলে আখ্যায়িত করে সদর্পে ঘোষনা দিয়েছে: “আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে এভাবেই চলতে দেখেছি আর আমরা তাদেরই পদাংক অনুসরণ করতে থাকবো।”
এখন একমাত্র আল্লাহর কাছেই এ বিষয়ে অভিযোগ করা য়ায়! তার কাছেই সাহায্য চাওয়া যেতে পারে। তিনিই একমাত্র নির্ভরযোগ্য সত্তা আর তার উপরই ভরসা করা যেতে পারে। “
শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র:) এখানে কোন কোন হানাফী ইমাম ও কিতাবের সমালোচনা করেছেন ? হানাফী মাযহাব মূলত কোন কোন কিতাবে সংকলিত আছে এবং পরবর্তী হানাফী ইমামগণ কেন পথচ্যুত হলেন ? আর আমরা কেনইবা ঐ সকল কিতাবে এখনো পড়তেছি যেমন হেদায়া, মাবসূত।
Aktu olot palot hoia gelo, ata hobe purbokto montobber age : এবারে আসি শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দেস দেহলভী (র:) এর আল-ইনসাফে কিতাবে। উনি এ কিতাবে চার মাযহাবের যে কোন এক মাযহাবের তাকলীদের বিরোধীতা করেন নি। বরং হানাফী মাযহাবেরই এক বিরাট সংখ্যক ইমামদের সমালোচনা করেছেন তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যভাবে। তাই আমার প্রশ্ন হল আসলে হানাফি মাযহাব মূলত কোন কোন ইমাম গণ রচনা করেছিলেন এবং এর অনুসারী পরবর্তী হক ইমামগণ কারা। যেহেতু আমাদের আলীয়া ও দেওবন্দী মাদ্রাসায়ও পঠিত হেদায়া প্রভৃতি হানাফি ইমামদেরও তিনি এখানে সমালোচনা করেছেন।
Deleteতিনি চার মাযহাবের ইমামের যুগের আলোচনা করার পর চতুর্থ শতককেই ফিতনার যুগ হিসেবে চিহিৃত করে বর্ণনা করেন, “ চতুর্থ হিজরী শতাব্দীর পর ফিকহী মতপার্থক্য : ফিতনার যুগ এলো। এ যাবত যাদের কথা আলোচনা করলাম, তাদের সময়কাল অতীতের কোলে পাড়ি জমায়। তাদের পরে আবির্ভাব ঘটে মুসলমানদের নতুন প্রজন্মের। এই নতুন প্রজন্ম ডানে বামে যেতে থাকে। (তাদের জ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে বিপর্যয়ের বিপ্লব ঘটে)। জ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে যেসব ধ¦ংসাত্মক রোগ তাদের মধ্যে অনুপ্রবেশ করে, সেগুলোর কয়েকটি নিম্নরূপ”
ফিকহী বিবাদ : ———————-
মুজতাহিদ ইমামদের মধ্যকার মতপার্থক্যের কারণ সম্পর্কে অজ্ঞতা : —————————-
ফিকহী মতামতের তাৎপর্য সম্পর্কে অজ্ঞতা : আমি দেখতে পেয়েছি এদের (হানাফিদের) কিছু লোক মনে করে ফিকাহ ও ফতোয়ার গ্রন্থাবলীতে যতো টিকা টিপ্পনী ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আছে সবই আবু হানীফা কিংবা সাহিবাইনের মতামত। মূল জিনিস আর তাখরীজের মধ্যে তারা কোন পার্থক্য করে না। ———-- আমি আরো দেখেছি কিছুলোক মনে করে, আবু হানীফার মাযহাব সারাখসী প্রণীত মাবসূত এবং হিদায়া ও তিবঈন প্রভৃতি গ্রন্থাবলীতে ছড়িয়ে থাকা বিবাদমূলক বাহাছসমূহের উপর প্রতিষ্ঠিত। অথচ তারা জানে না যে, তার্কিক বাহাছের উপর তার মাযহাব প্রতিষ্ঠিত নয়। তাদের মধ্যে এরূপ বাহাসের সূত্রপাত করে আসলে মুতাজিলারা। ফলে পরবর্তী লোকেরা ধারনা করে বসে, ফিকহী আলোচনার মধ্যে হয়তো এরূপ কথাবার্তার অবকাশ রয়েছে। তাছাড়া এর ফলে শিক্ষার্থীদের মনমস্তিষ্কও তর্কবাহাছের তীক্ষèতা স্থান করে নিয়েছে। ———————-
রায় এবং যাহেরিয়াত এর তাৎপর্য সম্পর্কে অজ্ঞতা
অন্ধ অনুকরণের প্রাধান্য: আরেকটি প্রধান বিপর্যয় হল, এ সময় লোকেরা চরমভাবে অন্ধ অনুকরণে (তাকলীদে) নিম্িভৎধপ৩৪;ত হয়ে পড়ে। এতোটা নিশ্চিন্তে তারা এ পথে অগ্রসর হয় যে, তা তাদের অস্থি-ম্ভৎধপ৩৪;ায় মিশে যায়। এর পিছনে নিম্ন্ংোঁঢ়৩; কারণগুলো কাজ করছিল: ———————————————————--
জনাব শাহ ওয়ালীওল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী রহ. মুজতাহিদ পর্যায়ের আলেম ছিলেন। তাই তিনি প্রয়োজনের সমস্যাগুলো তুলে ধরেছেন এবং এগুলোকে ব্যাখ্যা বিশ্লেষন করেছেন। তাই বলে গণহারে যারা মাযহাব অস্বীকার শুরু করে তিনি তাদের সমালোচনাও করেছেন এবং তার শেষ জীবনের উক্তি ছিল....
Deleteইমামুল হিন্দ আল্লামা শাহ ওলী উল্লাহ মুহাদ্দীসে দেহলভী{রঃ} মৃর্তুর পুর্বে ওসিয়ত করে গেছেন লা-মযহাবীদের সাথে উটা-বসা লেনদেন. বিবাহ শাদী কোন কিছুই করা যাবেনা{القول الجميل ص 34} .
এবং উনি আরো বলেছেন,
তিনি আর বলেন ঃ
“হারামাইন শরীফাইনে অবস্থান কালে প্রিয় নবীজির (সাঃ) কাছ থেকে আমি (ইলহাম বা স্বপ্নের মাধ্যমে) তিনটি জিনিস অর্জন করেছি ; যা আমার ধ্যান-ধারণা বিপরীত ছিল।তম্মেধ্যে দ্বিতীয়টি ছিল এই যে ,” যাতে আমি মুসলমানদের ওসীয়্যত করে যাই ;মাযহাব-চতুষ্টয়ের যে কোন একটিতে যেন তারা অন্তরভূক্ত হয় এবং আমি ও তা থেকে যেন বের না হই।“(ফুয়ূযুল-হারামাইন ঃ ৬৫ পৃষ্টা)
উক্ত কথা দ্বারা বুঝা যায় যে, উনি উনার বেশ কিছু ধ্যান ও ধারনা থেকে পরবর্তীতে ফিরে এসেছিলেন।
আল্লাহ ভাল জানেন।
আল্লামা ইকবালে রেফেয়ারেন্স দিয়া হয়েছে। উনি এক জন আলেম সত্য সেটা সত্য কিন্তু সুন্নি ছিলেন না। কারণ হল উনি দাজ্জাল আগমনের বিষউকে অস্বীকার করেছিলেন। এই কারণে তাকে সুন্নী আলেম বলে ধরা হয় না যদিও অনেক বিষয় সুন্নীদের সাথে এক মত। আর উনার সব ফতওয়া যে গ্রহণযোগ্য নয় তাও বুঝা যাচ্ছে। এছাড়াও আমি এবং সুমন ভাই উপরে যে সমস্ত তথ্য-প্রমাণ দিয়েছি সেগুলো পড়লে আরও ভালভাবে তার দ্বারাও বুঝা যায় যে, আল্লাম ইকবালের সমস্ত ফতওয়া গ্রহণযোগ্য নয়।
ReplyDeleteইবন তায়্যিমিয়া সম্পর্কে আরো দেখুনঃ
http://livingislam.org/n/itay_e.html
আল্লাহ তা'আলা ভাল জানেন।
সুন্দর তথ্যের জন্য জাযাকাল্লাহ খাইরান
Deleteইমাম আবু হানিফা (র:) যে তার যুগের সর্ব শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দীস ও আলেম ছিলেন এ ব্যাপারে কারো কোন দ্বিমত নেই কিছু বিভ্রান্ত আহলে হাদীস ছাড়া। কিন্তু কতিপয়্ আহলে হাদীসরা যে প্রশ্নটি করেন তা হল, হাদীস শাস্ত্রের সংকলন ও গ্রন্থনার কাজের পরিপূর্ণতা লাভ করে ইমাম আবু হানীফা (র:) এর অনেক পরে সিহাহ সিত্তাহ সংকলকদের যুগে। এর পূর্বে সকল হাদীস মুহাদ্দীসদের সম্মুখে একত্রে সন্নীবেশীত অবস্থায় জমা করা সম্ভব হয়নি। কারণ হাদীস বর্ণনাকারী সকল সাহাবা ও তাবেয়ীগণ ছিলেন বিভিন্ন দেশে ছড়ানো ছিটানো্। আর ইমাম আবু হানীফা (র:) তাদের সকলের নিকট গিয়ে গিয়ে সকল হাদীস শ্রবণও করেন নি। সকলের নিকট রক্ষিত হাদীসগুলো প্রাণান্ত ক্লেশের পরে একত্রে সন্নীবেশিত করা সম্ভব হয়েছে তার অনেক পরে। অতেএব তার দ্বারা কেয়াস ভিত্তিক সহীহ হাদীস বিরুধী অনেক ইজতেহাদ সম্পন্ন করার সম্ভাবনা খুবই স্বাভাবিক। যেহেতু তার নিকটে সমস্ত সহীহ হাদীস ছিল না। আর জাল হাদীসের প্রথম প্রচলক শিয়াদের উদ্ভবও হয়েছে সেই হযরত আলী (র:) এর আমলেই। এবং ইসলামের অধিকাংশ বাতিল ফেরকাগুলোরই উদ্ভব হয়েছে হাদীস শাস্ত্র সংকলনের পরির্পূণতার বহু আগেই। যদের দ্বারাই সকল জাল হাদীসগুলো প্রচলন ঘটেছে। অতএব ইমাম আবু হানীফা (র:) দ্বারা অনিচ্ছাকৃত ভাবে ও অনোন্যপায় হয়ে সহীহ হাদীস বিরুধী রায় প্রদান করা সম্ভব। এবং তা ঘটেছিলও, যে্ই কারনে তার ছাত্রদ্বয় তার অনেক ফতোয়াকে রদ করে দিয়েছিলেন। তাই আমার প্রশ্ন হল হানাফী মাযহাব বলতে কোন কোন ইমামগণের কোন কোন কিতাবকে বুঝানো হয় ? আর এ সমস্ত কিতাব প্রণয়ণের অনেক পরেই যেহেতু হাদীস শাস্ত্রের পরির্পূণতা লাভ করেছে অতএব হানাফী মাজহাবে সহীহ হাদীস বিরুধী মাসআলা নেই এটা বলা যায় কিভাবে? মূলত আহেলে হাদীসের আপত্তিটাই এখানে, অতএব আমরা তাদের এ প্রশ্নের কি জবাব দিব?
Deleteইমামা আবু হানিফা(রঃ) এক জন রাবীও(রাবী=হাদীস বর্ণনাকারী) ছিলেন। অনেক মুহাদ্দীসগণ উনার থেকে হাদীস বর্ণনা করেছেন। এটা দেখুন। আরবী বই এর স্ক্যান কপিসহ দিয়া হয়েছে।
ReplyDeletehttp://www.ahlus-sunna.com/index.php?option=com_content&view=article&id=104&Itemid=160
প্রত্যেক সাহাবা এবং প্রত্যেক তাবেয়ী (রাবী) গণের কাছেতো সকল হাদীস ছিল না। বরং প্রত্যেকের কাছেই কিছু কিছু করে হাদীস বিদ্যমান ছিল। পরবর্তীতে সিহাহ সিত্তাহ এর যুগেই সকলের নিকট রক্ষিত সকল হাদীসকে একত্রে সন্নীবেশিত করা হয়েছিল। অতএব সকল তাবেয়ী গণ/ইমাম আবু হানীফা (র:) রাবেয়ী হলেও সকল হাদীস জানতেন না।
ReplyDeleteজনাব উনাদের কাছে সকল হাদীস ছিল কিনা সেটা কি দেখার বিষয় নাকি উনাদের কথা সহীহ হাদীস মতে কিনা সেটা দেখার বিষয় ???
Deleteতালহা ভাই,
ReplyDeleteআপনি যদি রেজভী গ্রপের বেদাতী আকীদাকে সুন্নী আকীদা মনে করেন তাহলে আপনি চরম গোমরাহীর মধ্যে আছেন।
vabuk ভাই, আপনি যদি ইমাম তাহাওয়া(রঃ), ইমাম আহমদ(রঃ) এর আক্বীদাকে গোমরাহী মনে হয় তাহলে বলতে হয় আপনার সাথে আর কথা বলা নিরর্থক এবং অপ্র্যোজনীয়।
ReplyDeleteআর কিয়ামতের একটা লক্ষণ হলঃ এমন একটা সময় আসবে যখন তোমরা সুন্নাহ পালন করবে তখন তোমাদের বিদ'আতি বলা হবে। এটা হাদীসের কথা। আজ পৃথিবীতে এটাই হচ্ছে। হাদীসটার রেফারেন্স সহ ব্যাখ্যা দেখুনঃ
http://sunnah.org/audio/khutba/Khutbat%2002-14-2003.htm
Imam Ibn Kathir (Rh) also recorded this hadith in his Tafsir under Surah Al-Araf
ya`malu ar-rajulu bis-sunnati fa yuqaalu bida`tun.” - “when a man follows the Sunnah, it will be said of him, ‘Innovation.’”
It means the people will be acting according to the Sunnah of the Prophet and the others will tell them “bida`tun.” That was foretold 1400 years ago.
Ondho Gorami na thakle ar shottikar vabei shottanushondhani hoia thakle nicher post tir 1st-last monojog dia porben kindly, then answer diben.
ReplyDeletehttp://www.amarblog.com/boiragi/posts/146261
কথাটা কাকে বললেন ?
DeleteRejvi talha vaike bollam, sumon vai ! uni rejvi bedati akidake sunni akida mone koren, tai take amar bloger post ti porte bollam, but unito kisui boltesen na !!!
Deleteকি সুন্নী তালহা ভাই, কি বলেন না যে ?
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteযেখানে সহি হাদিস পাবে সেটা আমার মাযহাব এ কথাটি কি ঠিক??
ReplyDeleteমুসলমানদের প্রধান গ্রন্থ আল কোরান ও হাদীছ। হযরত মুহাম্মদ(সাঃ) হচ্ছেন মুসলমানদের প্রধান নেতা ও অনুসরনীয়/অনুকরনীয় ব্যক্তি। এই বাইরে অন্য কিছু ফলো করলে সে মুসলমান থাকে কিভাবে !! বেশি বেশি করে আল কুরআন , হাদিছ পড়ুন এবং সে অনুযায়ী আমল করুন। আমিন।
ReplyDelete"আমি তোমাদের মাঝে দু’টি বস্তু রেখে যাচ্ছি যা আঁকড়ে ধরলে কখনো কেউ পথভ্রষ্ট হবে না তা হলো- কুরআন ও আমার সুন্নাত।"- হযরত মুহাম্মদ(সাঃ) , বিদায় হজ্বের ভাষণ।
ReplyDelete